রবি’র বন্ধ সংযোগ চালু করে ১৯ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন সর্বোচ্চ ৫০০০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট এবং সবচেয়ে কম রেট-এ কথা বলার সুযোগ ৫০০০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট প্রতিবার ১৯ টাকা রিচার্জ করে পাবেন ২৫০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট ২৫০ এমবি করে মোট ৫০০০ এমবি পাবেন সর্বোচ্চ ২০ বার রিচার্জে কত বার রিচার্জ করেছেন জানতে ডায়াল *৪৪৪*৯# ২৫০ এমবি বোনাস-এর মেয়াদ ২ দিন ব্যবহার করতে পারবেন রাত ১২টা থেকে দুপুর ১২টা পর্ঘন্ত
সর্বনিম্ন কলরেট: প্রতিবার ১৯ টাকা রিচার্জ-এ উপভোগ করুন নিম্নলিখিত কলরেট ২৫ পয়সা/মিনিট (রবি- রবি) ৬০ পয়সা/মিনিট (রবি-অন্য অপারেটর) মেয়াদ ১০ দিন ব্যবহার করতে পারবেন দিন- রাত ২৪ ঘণ্টা ১৯ টাকা রিচার্জ ব্যতীত
কলরেট হবে যেকোন নম্বরে ১১৪ পয়সা/মিনিট সকল কলরেট-এ ১০ সেকেন্ড পালস্ প্রযোজ্য।
বন্ধ সংযোগ চালুর জন্য অন্যান্য বিশেষ নির্দেশিকা: রবি বন্ধ সংযোগ থেকে যেকোন চার্জযোগ্য কার্যক্রম করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই অফারটি শুরু হবে এই অফার অব্যবহৃত সকল প্রিপেইড, এসএমই (পোস্টপেইড, উদ্যোক্তা,ইজিলোড ও কর্পোরেট ব্যতীত) সংযোগের জন্য প্রযোজ্য।
এই অফারটি আপনার বন্ধ সংযোগের জন্য প্রযোজ্য কিনা জানতে A 018xxxxxxxx লিখে যেকোন রবি নম্বর থেকে ফ্রি এসএমএস করুন ৮০৫০ নম্বরে পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এই অফার প্রযোজ্য থাকবে ।
উপরোক্ত মূল্যের সাথে ৫% সম্পূরক শুল্ক, ১৫% ভ্যাট ও ১% সারচার্জ প্রযোজ্য ।
Thursday, September 15, 2016
রবি দিচ্ছে ৫০০০ এমবি ফ্রি ইন্টারনেট।
Wednesday, September 14, 2016
আট উপায়ে স্মার্টফোনের চার্জ ধরে রাখুন
স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা আধুনিক প্রযুক্তির সব সুবিধা ভোগ করলেও একটা দুর্ভোগ রয়েছে। সেটা হলো দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যাওয়ার সমস্যা।
অ্যানড্রয়েড, আইফোন ও উইন্ডোজ সব অপারেটিংয়ে চালিত স্মার্টফোনেই রয়েছে এ সমস্যা। যাদের বেশির ভাগ সময়ই স্মার্টফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হয়, তাদের দিনে অন্তত দুবার তো চার্জ দিতেই হয়। আর সে জন্য সঙ্গে রাখতে হয় আলাদা একটি পাওয়ার ব্যাংক
ব্যাটারির চার্জ সাশ্রয়ের জন্য বিভিন্ন রকমের অ্যাপ্লিকেশনও রয়েছে। তবে এর বাইরেও স্মার্টফোন ব্যবহারের কিছু নিয়ম আছে, যেগুলো মেনে চললে কিছুটা সাশ্রয় করতে পারবেন ব্যাটারির চার্জ। এসব পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার অনলাইন সংস্করণে।
১. ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য কমিয়ে ফেলুন
এটা হয়তো অনেকেই জানেন এবং প্রয়োগ করে থাকেন। যাঁরা এখনো এই কাজটা করেন না, তাঁরা ডিসপ্লের ঔজ্জ্বল্য বা ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা শুরু করুন। এ পদ্ধতি ল্যাপটপ, ট্যাবের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।
২. কালো ওয়ালপেপার ব্যবহার করুন
অ্যামোলেড স্ক্রিনের ফোনে কালো বা এ ধরনের রঙের ওয়ালপেপার ব্যবহার করলে চার্জ কম খরচ হয়। কারণ, অ্যামোলেড স্ক্রিনের আলো খরচ হয় বিভিন্ন রঙের পেছনে। তাই যত রঙিন ওয়ালপেপার দেওয়া হবে, আলোর খরচ বাড়বে, সে সঙ্গে চার্জও খরচ হবে।
৩. লো-পাওয়ার মোড
আপনার ফোনে যদি অ্যানড্রয়েড ৫ দশমিক শূন্য বা এর পরের ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেম থাকে, তাহলে আপনার কপাল ভালো। কারণ, ফোনের চার্জ ১৫ শতাংশের কম হলেই এসব অপারেটিং সিস্টেমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে লো-পাওয়ার মোড চালু হয়ে যায়। অ্যানড্রয়েড অপারেটিংয়ের মার্শম্যালো ভার্সনে রয়েছে ‘ডোজ’ নামে একটি নতুন ফিচার। স্মার্টফোনের চার্জ কমে গেলে এই ফিচার ফোনটিকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে হাইবারনেশন মোডে নিয়ে যায় আর অনেকক্ষণ ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় থাকা অ্যাপগুলো বন্ধ করে দেয়।
৪. লক স্ক্রিন নোটিফিকেশন চালু করুন
স্মার্টফোনের চার্জ বাঁচানোর আরেকটি ভালো বুদ্ধি হচ্ছে লক স্ক্রিন নোটিফিকেশন চালু করে রাখা। এতে বারবার আপনাকে লক খুলে নোটিফিকিশেন দেখতে হবে না। ফলে চার্জ কম খরচ হবে।
৫. ব্যবহারের পর অ্যাপস বন্ধ করুন
ঠিকমতো বন্ধ না করার কারণে অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপস চালু থাকে, যেটা অনেকে খেয়াল করেন না। বিশেষ করে জিপিএস ও ওয়াই-ফাইয়ের ক্ষেত্রে এ ব্যাপারটা বেশি ঘটে। আর এ দুটি অ্যাপস চালু থাকলে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যায়। তাই কাজ শেষ হওয়ার পর অ্যাপস বন্ধ করুন।
৬. অ্যাপস ডাউনলোড ও আপডেট
অ্যাপস ডাউনলোড ও আপডেটের ক্ষেত্রে ওয়াই-ফাই সংযোগ ব্যবহার করুন। মোবাইলের ডাটা ব্যবহার করলে চার্জ বেশি খরচ হবে, এ ছাড়া সময়ও যাবে বেশি। সে ক্ষেত্রে দ্রুতগতির ওয়াই-ফাই সংযোগ ব্যবহার করলে তাড়াতাড়ি অ্যাপসগুলো ডাউনলোড ও আপডেট হয়ে যাবে। মোবাইলের চার্জও কম খরচ হবে।
৭. এয়ারপ্লেন মোড চালু করুন
স্মার্টফোনটি এয়ারপ্লেন মোডে থাকলে সব ধরনের ওয়ারলেস ফিচার বন্ধ হয়ে যায়। এতে ফোনের চার্জ কম খরচ হয়।
৮. আসল ব্যাটারি ব্যবহার করুন
স্মার্টফোনের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে আসল ব্যাটারি ব্যবহারের চেষ্টা করুন। এতে আপনার ফোন ভালো থাকবে এবং চার্জও থাকবে অনেকক্ষণ।
ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে প্রচলিত ভুল ধারণা।
এ ধারণাটি সমাজে অনেক বেশি প্রচলিত। পড়ালেখা কিংবা কোনো কিছুতেই কিছু করতে ব্যর্থ হচ্ছেন। কোনো কিছু করার ব্যাপারে খুবই অলস, এ অলসতার কারণেই নিজের ক্যারিয়ার সাজাতে পারছেন না। এরকম মানুষজনের ভাবনাতেও থাকে ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফল হওয়ার চিন্তা। অনেক সময় এ চিন্তাটা আরও ভয়াবহ হয়। তারা ভেবে থাকে, কোনো কিছুই আমাকে দিয়ে হবে না। ফ্রিল্যান্সিংটা তো আছেই, সেটা দিয়েই অনেক টাকা আয় করব।
আসল সত্য : ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে অযোগ্যদের জায়গা নেই। যতবেশি যোগ্যতা অর্জন করবেন, অনলাইনে আপনার আয় তত বৃদ্ধি পাবে। যোগ্যতা ছাড়া হয়তো পাঁচ-দশ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন। কিন্তু সেটি অবশ্যই সাময়িক আয়। ফ্রিল্যান্সিং যখন করবেন, স্বপ্নটা পাঁচ-দশ হাজার টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখাটা বোকামি।
২) ফ্রিল্যান্সিং মানেই আপওয়ার্কে (পুরনো নাম : ওডেস্ক) কাজ করা :
আমাদের দেশের একটা ধারণা প্রতিষ্ঠা পেয়ে গেছে, অনলাইনে আয় করতে হলে আপওয়ার্কেই বিড করে কাজ জোগাড় করতে হবে। আর যখন কাজ না পায়, তখন হতাশ হয়ে কাজ ছেড়ে দেয়। অনেক ক্ষেত্রে আপওয়ার্কে কাজ পেতে ব্যর্থ হয়ে কাজ পাওয়ার জন্য স্পামিং করছে, কাজের রেট কমিয়ে বিড করছে। যার কারণে আমাদের দেশের ব্যাপারে বিদেশী ক্রেতাদের কাছে একটা বাজে অবস্থান তৈরি হচ্ছে।
আসল সত্য : পৃথিবীতে যত কাজ আউটসোর্স হচ্ছে, তার মধ্যে মাত্র ৭ শতাংশ কাজ মার্কেট প্লেসগুলোতে পাওয়া যায়। মার্কেট প্লেস ছাড়াও আর কীভাবে কাজ পাওয়া যায়, সেটি জানার জন্য সব পর্বে চোখ রাখুন। সে বিষয়ে এ ধারাবাহিকের কোনো একটা পর্বে আলোচনা করা হবে।
৩) ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য খুব বেশি যোগ্যতার দরকার নেই :
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অনেকের ভাবনাতে থাকে, পত্রিকাতে অল্প কিছু পড়লাম, কিংবা সেমিনারে গিয়ে কিছু বিষয় জানা হয়েছে, এখন চাইলেই শুরু করে দেয়া যাবে ফ্রিল্যান্সিং। ১ মাস-দুই মাসের প্রস্তুতিতেই অনেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা আয় করার স্বপ্ন দেখে। আবার প্রস্তুতির জন্য প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা সময় দেয়াটোকেও গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন না। কম পরিশ্রমেই অনলাইন সেক্টরের স্বপ্নটা একসময় খুব বড় হতাশা সৃষ্টি করে এবং সেই সঙ্গে অনলাইন জগৎ সম্পর্কে বাজে একটি ধারণা তার মনে তৈরি হয়।
আসল সত্য : ফ্রিল্যান্সিং জায়গাটা শুধু যোগ্যদের জন্য। কারণ কোনো ক্রেতা তার কাজ করানোর জন্য সারা বিশ্বের অনেকজন ফ্রিল্যান্সার মধ্য থেকে সেরা কাউকে বাছাই করে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে। সুতরাং যাদের যোগ্যতা কম তাদের তখন কাজ না পাওয়ার সম্ভাবনাটা থাকে। শুরুতে প্রচুর সময় এবং পরিশ্রম করে নিজেকে যোগ্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তারপর ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজের চেষ্টা করা উচিত।
৪) ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য অসাধারণ গুণের অধিকারী হতে হয় :
যারা অনলাইনে আয় করছেন তাদের মতো আমার যোগ্যতা নেই। সে জায়গায় আমার পক্ষে পৌঁছানো সম্ভব নয়, এ ধারণা থেকে অনেকেই পিছিয়ে পড়েন।
আসল সত্য : মাথাতে রাখা উচিত, যারা এ মুহূর্তে সফলভাবে অনলাইনে আয় করছেন, তারা এক সময় খুবই সাধারণ ছিলেন। পরিশ্রম এবং প্রশিক্ষণ তাদের আজকের এ অবস্থানে নিয়ে এসেছে। যে কেউ যদি কাজ শিখে নেয় এবং প্রচুর পরিম্রম করে, তাহলে যে কেউ অনলাইনে সফল হতে পারে।
৫) ফ্রিল্যান্সিং পার্টটাইম চাকরি, ফুলটাইম নয় :
এখনও আমাদের দেশে ফ্রিল্যান্সিং বিষয়টা নতুন দেখে বেশিরভাগই ফ্রিল্যান্সিংটাকে চাকরির বিকল্প ভাবতে পারছে না। চাকরি কিংবা পড়ালেখার পাশাপাশি পার্টটাইম হিসেবেই ফ্রিল্যান্সিংকে এখনও সবাই ভাবছে। আর সেজন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আমাদের দেশে যে পরিমাণ আয় করা সম্ভব, সেটি বাস্তব হচ্ছে না।
আসল সত্য : ফ্রিল্যান্সিং শুধু অতিরিক্ত টাকা আয়ের মাধ্যম নয়। এটিকে ক্যারিয়ার হিসেবে নেয়া সম্ভব। কারণ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে মূলত উন্নত দেশের কোনো কোম্পানির হয়ে কাজ করা হচ্ছে। অনেকেই আবার এখানে বসে অন্য কোম্পানির নিয়মিত কর্মচারী হিসেবে এ দেশে বসে চাকরিও করছে।
৬) চাকরিতে মাস শেষে নিশ্চিত টাকা, ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে অনিশ্চিত :
ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে চাকরির বেতনের ৫-১০ গুণ আয় হওয়ার পরও এ দেশের পরিবারগুলো থেকে ফ্রিল্যান্সিং করতে বাধা দেয়া হয়। কারণ চাকরির ক্ষেত্রে কম টাকা হলেও মাস শেষে নিশ্চিতভাবে হাতে টাকা আসবে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে সাময়িক আয়, একসময় সে আয় বন্ধ হয়ে যেতে পারে এ ধারণাটি এখনও অনেকের মধ্যেই আছে। আবার সব মাসেই আয় হবে কিনা সেটি নিয়েও সন্দেহটা রয়েই যায়।
আসল সত্য : ধরি, কেউ একজন মার্কেটিংয়ের কাজ করে অনলাইনে আয় করে। তাহলে তার এক সময় কোনো কাজ থাকবে না, সেটার মানে দাঁড়ায়, পৃথিবীতে আর কোনো প্রতিষ্ঠানের মার্কেটিংয়ের প্রয়োজন নেই। সেটি যদি হয়ে থাকে, তাহলেতো দেশের ভিতরেও যারা মার্কেটিংয়ের চাকুরি করে, তারাও বেকার হয়ে পড়বে। কোনো সেক্টর হিসেব করলে লোকাল পর্যায়ে যদি চাকরির সুযোগ থাকে ১০০ প্রতিষ্ঠানে, তাহলে অনলাইনে চাকরির সুযোগটা থাকবে ১ লাখ প্রতিষ্ঠানে। কারণ অনলাইনে সারা বিশ্বের সব প্রতিষ্ঠানেই আপনার চাকরি করার সুযোগ থাকছে
৭) বিদেশীদের মতো ইংরেজি না জানলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যাবে না :
অনেকে কাজের ক্ষেত্রে ভালো দক্ষতা থাকার পরও ইংরেজিতে দুর্বল হওয়ার কারণে অনলাইনে আয়ের চিন্তা সম্পূর্ণরূপে মাথা থেকে বাদ দিয়ে দেয়।
আসল সত্য : অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে দক্ষতাটাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় বায়াররা। তবে বায়ার কাজ বুঝিয়ে দেয়ার সময় যদি দেখে ফ্রিল্যান্সারটি ভাষার দুর্বলতার কারণে কাজ সঠিকভাবে বুঝে নিতে পারছে না, কিংবা ফ্রিল্যান্সার বায়ারকে কাজ বুঝিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে তার ভাষা বুঝতে বায়ারের জন্য কষ্টসাধ্য হয়, তখন বায়ার কিছুটা বিরক্তবোধ করে। সে ক্ষেত্রে কাজে দক্ষ থাকলে অনেক সময় বায়ার তার ভাষার দুর্বলতাকে কনসিডার করে। তবে এ ক্ষেত্রে যে ইংরেজিতে দক্ষ এমন কাউকে সঙ্গী করে একসঙ্গে ফ্রিল্যান্সিং করা যেতে পারে।
৮) পড়ালেখা না জেনেও ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে :
ফ্রিল্যান্সিংয়ের জোয়ারের কারণে অনেকের ধারণা অ্যাকাডেমিকভাবে শিক্ষিত না হয়েও শুধু বিভিন্ন আইটিবিষয়ক বিষয়ে ট্রেনিং নিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে। আর সে জন্য পড়ালেখাকে সম্পন্ন করার আগগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
আসল সত্য : সবকিছুর জন্যই পড়ালেখার দরকার আছে। শিক্ষিত ব্যক্তি জ্ঞানের পরিধি একজন অশিক্ষিত ব্যক্তির চেয়ে অবশ্যই অনেক বেশি উন্নত হবে। যদিও শুধু চাকরি করার জন্য পড়ালেখা করতে হয়, এরকম একটি ভুল ধারণা আমাদের দেশে প্রচলিত রয়েছে।
৯) ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য ৭ দিন কিংবা ১ মাসের প্রস্তুতি যথেষ্ট :
অনেকেই কম্পিউটার কিনেই চিন্তা শুরু করে কিছুদিনের মধ্যেই অনলাইনে আয় শুরু করতে পারবে। ফ্রিল্যান্সিংবিষয়ক বিভিন্ন সেমিনার কিংবা পত্রপত্রিকা এবং ব্লগ থেকে এ সম্পর্ক লেখা পড়েই অতি স্বল্প সময়ে অনলাইনে আয় শুরু করব।
আসল সত্য : ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য যে বিষয়টিকে আপনি বেছি নিয়েছেন, সেটিতে খুব ভালোভাবে দক্ষ হওয়া ছাড়া কাজ করে প্রচুর পরিমাণে আয় করার সম্ভাবনাটা কম থাকে। আর খুব ভালোভাবে দক্ষ হওয়ার জন্য অবশ্যই ট্রেনিং নেয়ার পাশাপাশি সেটিতে প্রচুর পরিমাণে প্রাকটিস করার জন্য সময় দেয়া দরকার। অভিজ্ঞরা বলেন, মাসে ২০ হাজার টাকার চাকরির জন্য যদি ২০ বছরের মতো সময় স্কুল, কলেজ, ভার্সিটিতে ব্যয় করতে হয়, তাহলে অনলাইনে ৭০ হাজার-১ লাখ টাকা আয় করার জন্য তো কমপক্ষে ৩ মাস-১ বছর সময় ব্যয় করার মতো ধৈর্য থাকাটা উচিত।
১০) ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য নিজের পেপাল অ্যাকাউন্ট লাগবে :
অনেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ শিখার শুরুতেই টেনশনে পড়ে যায়, পেপাল তো নেই তার। অনলাইনে আয় শুরু করলে কীভাবে সে টাকা বাংলাদেশে নিয়ে আসবে। খরচ করে কাজ শিখব, পরে কষ্ট করে কাজ করে আয় করার পর যদি সেই টাকা পেপাল না থাকার কারণে নিজের কাছে আনতে না পারে, তাহলে তো শুরুতেই থেমে যাওয়া উচিত, এরকম ভাবনাও অনেকের মধ্যে কাজ করে।
আসল সত্য : কাজ করার পর ডলার গ্রহণ করতে কেউ এখন পর্যন্ত ব্যর্থ হয়নি। এমনকি আমাদের দেশের অনেকেই আছে, যারা এখনও এসএসসি পাস করেনি, যাদের এখনও বাংলাদেশের কোনো ব্যাংকেই অ্যাকাউন্ট খোলার বয়স হয়নি। তারাও অনলাইনে আয় করে সেই ডলার রিসিভও করছে। তবে এটা ঠিক পেপাল সুবিধা না থাকার কারণে ডলার দেশে নিয়ে আসাটা অনেক ক্ষেত্রে একটু ঝামেলাপূর্ণ হচ্ছে। তবে ঝামেলাপূর্ণ হলেও কোনো না কোনোভাবেই গ্রহণ করা যাচ্ছে।
১১) ট্রেনিং সেন্টারে কোর্স না করলে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না :
অনেকের আফসোস দেখেছি, তারা টাকার অভাবে ট্রেনিং সেন্টারে ভর্তি হতে পারছে না দেখে ফ্রিল্যান্সার হতে পারছে না বলে আফসোস করে। ধারণা তৈরি হয়ে গেছে ট্রেনিং সেন্টারে না গেলে অনলাইন হতে আয় করা সম্ভব নয়।
আসল সত্য : অনলাইনে বিভিন্ন ব্লগে, ইউটিউবে এখন প্রচুর রিসোর্স আছে যা দেখে চাইলে ঘরে বসেই খুব ভালোভাবেই সব কিছু শিখে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। বর্তমানে বাংলাতেই অনেক ভালো রিসোর্স পাওয়া যায়, যা কাজ শুরু করার জন্য যথেষ্ট। তবে এটা সত্য নিজে নিজে রিসোর্স পড়ে শিখতে গেলে পরিশ্রম এবং সময় বেশি লাগে।
১২) সায়েন্সের স্টুডেন্ট না হলে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় না :
অনেক সময় কমার্সের স্টুডেন্ট কিংবা মানবিক বিভাগের স্টুডেন্টরা মনে ধারণা পোষণ করে, তারা অনলাইন হতে আয় সম্ভব নয়। যেহেতু কাজটি কম্পিউটারে বসে করতে হয়, তাই শুধু কম্পিউটার সায়েন্সের স্টুডেন্টরাই কাজটি করতে পারবে, এরকম ভুল ধারণাও সমাজে প্রচলিত আছে।
আসল সত্য : অনলাইনে ক্যারিয়ারের সঙ্গে অ্যাকাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের কোনো ধরনের সম্পর্ক নেই। মানবিক কিংবা বাণিজ্য কিংবা সায়েন্স যে কোনো বিভাগের যে কেউ অনলাইনে কাজের দক্ষতা অর্জন করে সেগুলোর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে সফল হতে পারে।
“ Scale lab ”-এর সাথে ইউটিউব এর অনুমদিত যে যে সার্ভিস প্রভাইডার গুলো সার্বক্ষণিক কাজ করে সেগুলোর লিঙ্ক
“ Scale lab ”-এর সাথে ইউটিউব এর অনুমদিত যে যে সার্ভিস প্রভাইডার গুলো সার্বক্ষণিক কাজ করে সেগুলোর লিঙ্ক:
http://adf.ly/1dwy79
http://adf.ly/1dwy8a
http://adf.ly/1dwyA3
http://adf.ly/1dwyBG
http://adf.ly/1dwyCJ
http://adf.ly/1dwyDj
http://adf.ly/1dwyF0
http://adf.ly/1dwyGq
লিংকগুলো অবশ্যই কাজে লাগবে।দয়া করে শেয়ার করবেন।
Tuesday, September 13, 2016
দেখে নিন কিভাবে Payza একাউন্ট খোলা যায়
PAYZA কি??? PAYZA হল একদরনের ভারচুয়াল ব্যাংক।
ধরুন আপনি অনেক কষ্ট করে অনলাইনে কিছু ডলার আয় করলেন ……………… কিন্তু এই ডলার আপনি বাংলাদেশ থেকে কিভাবে টাকা হাতে পাবেন ??? তখন আপনার একটা অনলাইনে ব্যাংক লাগবে যার মাদ্দমে আপনি আপনার আয় তুলতে পারবেন । PAYZA হল অনলাইন ব্যাংক……..। PAYZA হতে বাংলাদেশ এ সরাসরি যেকোন অনলাইন ব্যাংক এ অথবা/CREDIT CARD মাধ্যমে টাকা তোলার সিস্টেম রয়েছে। তাই এখানে টাকা তুলতে কোন ঝামেলা হয় না বললেই চলে।
এবারে আসুন কিভাবে আপনি একাউন্ট খুলবেন।
PAYZA ( পায়যা)একাউন্ট খুলার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
সাইটটি লোড না হওয়া পর্যন্ত
অপেক্ষা করুন।
SIGN UP NOW লিখায় ক্লিক করুন।
SIGN UP লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে।
1. CHOOSE YOUR COUNTRY বক্সটি থেকে BANGLADESH সিলেক্ট করুন।
2. CHOOSE YOUR ACCOUNT TYPE থেকে PERSONAL STARTER অথবা PERSONAL PRO সিলেক্ট করুন।
এখানে : একটি সাদা কাগজে রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত গুরুত্বরপূর্ন তখ্যগুলো লিখে রাখতে ভুলবেন্ না।] PAYZA একাউন্ট খুলার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
তারপর পেইজটির নিচের অংশে ডান পাশে NEXT বাটনটিতে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজটির জন্য অপেক্ষা করুন।
নতুন পেইজটি পুরোপুরি ওপেন হওয়ার পর CONTACT INFORMATION নামে একটি REGISTRATION FORM দেখতে পাবেন।
REGISTRATION FORM টি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পুরণ করুন।
FIRST NAME: এখানে আপনার নামের প্রথম অংশ লেখুন।
LAST NAME: এখানে আপনার নামের শেষ অংশ লেখুন।
ADDRESS LINE 1: এখানে আপনার ঠিকানা লেখুন।
ADDRESS LINE (OPTIONAL) 2: প্রয়োজন নাই।
CITY / TOWN: আপনার শহরের নাম লেখুন।
COUNTRY: এখানে আপনার দেশের নাম (BANGLADESH) লেখুন।
REGION: এখানে লেখুন দক্ষিন এশিয়া (SOUTH ASIA).
POSTAL CODE: এখানে পোস্টকোড লেখুন।
COUNTRY OF CITIZENSHIP: BANGLADESH সিলেক্ট করুন।
HOME PHONE: এখানে বাসার ফোন নাম্বার লেখুন। OR MOBILE NUMBER WORK PHONE (OPTIONAL): প্রয়োজন নাই। EXT: প্রয়োজন নাই।
MOBILE PHONE (OPTIONAL): প্রয়োজন নাই। OR MOBILE NUMBER OCCUPATION: আপনার পেশা কী সেটা সিলেক্ট করুন।
( ANY ) DATE OF BIRTH: আপনার জন্ম তারিখ সিলেক্ট করুন।
এরপর পেইজটির নিচের অংশে ডান পাশে NEXT বাটনটিতে ক্লিক করে পরবর্তী পেইজটির জন্য অপেক্ষা করুন।
নতুন পেইজটি পুরোপুরি ওপেন হওয়ার পর PAYZA (পায়যা) ACCOUNT LOGIN নামে একটি FORM দেখতে পাবেন।
FORM টি প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে পুরণ করুন।
পায়যা ACCOUNT LOG IN: EMAIL ADDRESS: এখানে ইমেইল এড্রেস লেখুন।
PASSWORD: এখানে নূন্যতম ৬ অক্ষরের একটি পাসওয়ার্ড লেখুন।
RE-ENTER PASSWORD: পুনরায় নূন্যতম ৬ অক্ষরের পাসওয়ার্ডটি লেখুন।
TRANSACTION PIN: ৪ থেকে ৮ অক্ষরের যে কোন একটি নাম্বার লেখুন।
RE-ENTER TRANSACTION PIN: পুনরায় ৪ থেকে ৮ অক্ষরের নাম্বারটি লেখুন।
PASSWORD RECOVERY: SECURITY QUESTION #1: তীর চিহ্নটিতে ক্লিক করে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন।
ANSWER #1: এখানে প্র্রশ্নটির উত্তর লেখুন।
THIRD PARTY INFORMATION: এখানে NO এর পাশে ছোট গোল ঘরটিতে (রেডিও বাটন) ক্লিক করুন।
WORD VERIFICATION: এই অংশে বড় বড় যে অক্ষরগুলো দেখতে পাবেন সেগুলোকে ঠিক সেইভাবেই নিচের বক্সটিতে লেখুন।
USER AGREEMENT: I AGREE TO পায়যা USER AGREEMENT এর পাশে ছোট চারকোনা বক্সটিতে ক্লিক করুন।
এখন আপনি আপনার ইমেইল একাউন্টটিতে লগ ইন করে ইনবক্সটি চেক করুন। লক্ষ্য করুন PAYZA: VALIDATE YOUR EMAIL শিরোনামে একটি MESSAGE দেখা যাচ্ছে। MESSAGE টি ওপেন করুন।
আপনাকে সম্বোধন করে নিচের মত কিছু লেখা থাকবে: পায়যা একাউন্ট খুলার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
DEAR অমুক/তমুক, YOU HAVE 1 STEP REMAINING TO COMPLETE YOUR REGISTRATION. PLEASE CLICK ON THE FOLLOWING LINK OR COPY AND PASTE IN YOUR BROWSER TO VALIDATE YOUR E-MAIL ADDRESS: উপরের লেখাগুলোর পরেই একটি হালকা নিল VALIDATION LINK থাকেব, সেটার উপরে ক্লিক করুন। নিচের মত তথ্য নিয়ে নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে: LOGIN AT PAYZA.COM লেখা বাটনটিতে ক্লিক করুন। নতুন একটি পেইজ ওপেন হবে।
EMAIL ADDRESS: এখানে ইমেইল এড্রেস লেখুন।
PASSWORD : পাসওয়ার্ড লেখুন।
LOGIN ক্লিক করুন।
TRY IT NOW ক্লিক করুন।
{বি.দ্র: পায়যা সাইটিকে আমরা একটি ব্যাংকের সাথে সাদৃশ্য করতে পারি। অর্থাৎ, ব্যাংক একাউন্টে যেমন আমরা টাকা জমা রাখা বা তুলেত
পারি, PAYZA তে একাউন্ট মানে ঠিক ঐ কাজগুলোই করার সুযোগ গ্রহন করা।} PAYZA একাউন্ট খুলার জন্য এখানে ক্লিক করুন।
PAYZA অ্যাকাউন্ট যে ভাবে ভেরিফাই করবেন ……………… এখন অনেক দিন ধরে আমাকে প্রায় 70/80 বার এর মত এই প্রস্ন টা জিজ্ঞেস করা হয়েছে – কি ভাবে PAYZA অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করা যায় ? কিন্তু আমি প্রতিবার প্রস্নটাকে এরিয়ে গেছি আমি এর উত্তর জানি না বলে কিন্তু এবার আর পারলাম না কারন আমার নিজের ই প্রয়োজন পরল তাই আমি টিউনসটি দিলাম
এখন ইউটিউব থেকে সহজে monetize করে আয় করুন
বর্তমানে অন্যান্য দেশের ছেলে মেয়েরা হাজার হাজার ডলার অায় করছে YouTube থেকে!!! মূলত সরাসরি বাংলাদেশী কোন ইউজার কে পাটনার করে না। অার সেই কারনে বাংলাদেশের অনেকেই Google AdSense একাউন্ট ব্যবহার করতে পারে না। যেমন ইউটিউবে যদি অাপনার Country বাংলাদেশ দেওয়া থাকে তবে কখনোই অাপনাকে video monetize করতে দিবে না। কিন্তু অামরা তো বাংলাদেশী। অামাদের কোন কিছুতেই অাটকিয়ে রাখা যাবে না!!! তাই অামাদের YouTube video থেকে অায় করার জন্য country বদলাতে হবে!!!... J
ভয় নেই,,, যাস্ট YouTube থেকে বদলে দিবেন অাপনার দেশের নাম। প্রথমে অাপনার YouTube channel এ যান।monetize না হলে অাপনার ভিডিও এডসেন্সের সাথে সংযুক্ত হবে না। অার সংযুক্ত না হলে অাপনি কোন টাকাই পাবেন না। অার কিভাবে সহজের্ AdSense একাউন্ট খুলবেন তা জানতে অামার সাইটটি তো আছেই।
তার পরে Video manager এ ক্লিক করুন। এখন অাপনাকে বাম পাশের অপসন গুলো থেকে channel>advanced এ ক্লিক করতে হবে। তার পরে
নিচে দেখুন অাপনার country বদলানোর অপসন চলে অাসছে। ভ্যাস,,, বদলে ফেলুন।
এবার অাপনার video গুলো monetize করে অায় করুন $ ডলার!!! ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
ইউটিউবার হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার শুরু করুন, দেশ থেকে বেকারত্ব দূর করুন
শুভেচ্ছা সবাইকে। আমি আবারো ইউটিউব আরনিং নিয়ে লিখছি। লাস্ট ২ মাস অনেক এক্সপেরিয়েন্স হলো। আমি ৩ প্রকার মানুষের মুখোমুখি হয়েছি। নিচে ধারাবাহিক ভাবে সেটা আলোচনা করছি।
প্রশ্ন ১। ভাইয়া, ইউটিউব থেকে কি আসলেই ইনকাম করা যায় ? এটা কোনো ভাঁওতাবাজি না তো ?
উত্তরঃ এই ধরনের প্রশ্ন যারা করেন তাদেরকে বলছি, ভাই আপনি অনলাইনের কোনো ধরনের কাজ করার যোগ্যই না। আর বিশ্বের ২ নম্বর ওয়েবসাইট-“ ইউটিউব” সম্পর্কে যারা সন্দেহ প্রকাশ করে তাদের প্রশ্নের উত্তর এমন হওয়া উচিত যে “ আপনি লাইফে কোনো কাজেই সফল হবেন না। কারন আপনি চরমতম গাধা”।
প্রশ্ন ২। আপনার টিউটোরিয়াল দেখলে কি আমি ভালো ইনকাম করতে পারবো ?
উত্তরঃ আপনি কেমন ইনকাম করতে পারবেন সেটা নির্ভর করবে আপনার উপর। স্কুল কলেজে টিচার রা শুধু সিলেবাস অনুযায়ী পড়িয়ে যান, চাকরি পাওয়ার গ্যারান্টি দেন না। যারা টিচারদের কথা শোনেন, সিলেবাস অনুযায়ী ভালো করে পড়াশুনা করেন, শুধু তারাই খুব ভালো চাকরি পান। ঠিক তেমনি, একজন ভালো ইউটিউবার হতে গেলে যা যা জানা দরকার তার সবই আমি আমার টিউটোরিয়ালে দেখিয়ে দিয়েছি।
প্রশ্ন ৩। আপনার টিউটোরিয়ালের আলাদা বিশেষত্ব কি?
উত্তরঃ আপনি যখন ইন্টারনেট এ ইউটিউব আরনিং সম্পর্কে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখবেন তখন সব টিউটোরিয়াল ই একই রকম। কিভাবে চ্যানেল খুলতে হবে, কিভাবে অ্যাডসেন্স এপ্রভ করতে হবে, কিভাবে আপলোড দিতে হবে, সব টিউটোরিয়াল গুলাই ঠিক এই গুলাই আছে। এখন দেখি আমার টিউটোরিয়াল এ কি কি আছে।
১। বিগেনার ইউটিউবারদের জন্য বেসিক কিছু আলোচনা।
২। কিভাবে জিমেইল অ্যাকাউন্ড খুলবেন।
৩। কিভাবে একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলবেন।
৪। কিভাবে আপনার চ্যানেল টি খুব সুন্দর ভাবে কাস্টমাইজ করবেন।
৫। কিভাবে Hosted Google AdSense একাউন্ট খুলবেন।
৬। কিভাবে আপনার YouTube চ্যানেলের সাথে AdSense একাউন্ট অ্যাড করবেন ?
৭। কিভাবে একের অধিক চ্যানেলে কাজ করবেন।
৮। কিভাবে একটি প্রফেশনাল মানের ভিডিও টিটটোরিয়াল বানাবেন।
৯। কিভাবে ভিডিও এডিটিং করবেন (ভিডিও Intro এবং Outro)
১০। কিভাবে YouTube এ ভিডিও আপলোড করবেন এবং ভিডিও মোনিটাইজ করবেন।
১১। কোন ভিডিও নিয়ে কাজ করলে দ্রুত সফল হবেন।
১২। কিভাবে কপিরাইট ভিডিও নিয়ে কাজ করে সফল হবেন।
১৩। কিভাবে YouTube ভিডিও SEO করবেন।
১৪। কিভাবে ভিডিওর ট্যাগ রিচার্জ করবেন।
১৫। কিভাবে ভিডিওর View বাড়াবেন।
১৬। কিভাবে Social Media Marketing করে বিদেশী Visitor Collect করবেন।
১৭। কিভাবে অতি দ্রুত আপনার চ্যানেলে Subscriber বাড়াবেন।
১৮। “Description & tag generator” paid software টি কিভাবে ইউজ করবেন।
১৯। কিভাবে আপনার AdSense একাউন্ট টি সঠিক ভাবে Setting করবেন।
২০। কিভাবে পিন ভেরিফিকেশন করবেন।
২১। কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট অ্যাড করবেন।
২২। কিভাবে ডলার/টাকা Withdraw করবেন বা হাতে পাবেন।
২৩। ভিডিও র্যাঙ্ক করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়ার কিভাবে ব্যবহার করবেন।
২৪। স্লাইড শো ও অন্যান্য ভিডিও এডিটিং এর কিছু সিক্রেট ট্রিক্স।
২৫। MCN(Multi Channel Network) সম্পর্কে সঠিক ধারণা।
# এছাড়াও আরো অনেক Hidden Tricks আছে, যেগুলা আমার টিউটোরিয়ালে ইনক্লুড করা আছে।
প্রশ্ন ৪। ভাইয়া, ইউটিউবে কত ইনকাম করা সম্ভব ?
উত্তরঃ এটার উত্তর একমাত্র ইউটিউব ই দিতে পারবে। যেমন গত বছর ইউটিউব একটি পরিসংখ্যান দিছিলো টপ টেন ইউটিউবারদের। ১ নম্বরে যিনি ছিলেন তার ইনকাম ছিল ১ বছরে ১৫ মিলিয়ন ডলার। উনি আবার গেমিং নিয়ে কাজ করতেন। এবার আসি বাংলাদেশে। বাংলাদেশের যেসব ইউটিউবাররা ইন্টারন্যাশনাল ভিডিও নিয়ে কাজ করেন তাদের ইনকাম সব থেকে বেশী। আমার চেনা পরিচিত দের মধ্যে আমার ভার্সিটির বড় ভাই সাফায়েত ভাইয়ের ইনকাম গড়ে ১৩ হাজার ডলার পার মান্থ। আমি হায়েস্ট ৪৩০০ ডলার এক মাসে ইনকাম করেছি। তবে বিগেনারদের প্রথমে ২০০-৩০০ ডলার ইনকাম আসলেও ৪/৫ মাস পর ১৫০০-২০০০ ডলার ভালো ভাবে আসবে। তবে লেগে থাকতে হবে, আর সিস্টেম মেইন্টেইন করে কাজ করতে হবে। কোনো খারাপ টপিক নিয়ে কাজ করে কেউ কোনো দিন সফল হতে পারেনি।
প্রশ্ন ৫। ভাইয়া, ইউটিউবের পাশাপাশি কি অন্য কাজও করবো ?
উত্তরঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ইউটিউব থেকেই যে সব থেকে বেশী ইনকাম করা যায়, এটা নিয়ে কারোর দ্বিমত নেই। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে সব থেকে বেশী ফ্রিল্যান্সার এখন ইউটিউবার এবং সব থেকে বেশী ইনকাম ও ইউটিউবারদের। আবার সব থেকে কাজও কম করা লাগে ইউটিউবার হতে গেলে। এখন আপনি ই ভাবুন আপনি কি ইউটিউবার হবেন নাকি আপওয়ার্ক বা ফাইবার এ কাজ পাওয়ার জন্য যুদ্ধ করবেন?