১. সঠিক
ধারণা না থাকা (মাইন্ড সেটাপ): অনেকেই মনে করেন যে অল্প কিছুদিনের মধ্যে
অনেক আয় করবে এবং রাতারাতি বড়লোক হবে কিন্তু বাস্তবে কাজ করতে গিয়ে সফল হয়
না। অল্প দিনেই মিলিওনিয়ার হওয়ার চিন্তা থেকে অনেকেই ব্যর্থ হন। দেখা গেছে
অল্প কিছুদিন চেষ্টা করে কাজ করা ছেড়ে দেন।
২. গবেষণায় লেগে থাকা: এই স্তরে অনেকেই আটকে থাকেন। দেখা গেছে অনলাইনে এফিলিয়েট নিয়ে কিছুদিন কাজ করার গবেষণা করেন কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু করেন না যার কারণে অনেকেই ব্যর্থ হন। আবার দেখা গেছে কাজ শুরু করার জন্য আজকে-কালকে শুরু করবে ভেবে আর কাজ শুরু হয় না।
৩. নিজেকে সব বিষয়ে Expert হতে হবে: সবকিছুই নিজের জানতে হবে এমন ধারণা পোষণ করা। আপনি সব বিষয়ে Expert হবেন এটা চিন্তা করা ঠিক না। আপনার যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেই সে বিষয়ে আপনি expert আউটসোর্স করতে পারেন। নিজেকে সব বিষয়ে Expert হতে হবে এটা ভুল ধারণা।
৪. প্রজেক্ট সম্পর্কে পরিপূর্ণ গাইড লাইন ও সাথে ওয়ার্কিং প্ল্যান না থাকা : আপনি যে কাজ করবেন তার সঠিক ও সুনির্দিষ্ট গাইড-লাইন এবং রূপরেখা থাকতে হবে। আপনি কবে কি কাজ করবেন এবং কোন কাজ আউটসোর্সিং করবেন তার সঠিক গাইড লাইন থাকতে হবে। আপনার প্রজেক্ট শুরু করতে কত খরচ হবে এবং কত দিন লাগবে আপনার ইনকামে যেতে সে বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা।
৫. সফল ফ্রিল্যান্সার থেকে সাপোর্ট না নেয়া: আপনি একজন ভাল মেন্টর থেকে আপনার গাইড লাইন নিতে পারেন। আপনি যে কোন প্রজেক্ট শুরু করার আগে মেন্টর এর সাথে আলাপ করে নিবেন এবং প্রজেক্টের ফলোআপ নিতে পারেন।
৬. বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন: আপনার প্ল্যানিং প্রতিনিয়ত পরিবর্তন করছেন। দেখা গেছে যে, একটি নির্দিষ্ট ম্যাথডে কাজ করে আপনার সফলতা আসার আগেই আপনি নতুন পদ্ধতিতে কাজ শুরু করলেন। সব কাজই অল্প অল্প করে চেষ্টা করে দেখা এবং বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা একটি বড় সমস্যা।
৭. প্রজেক্ট ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার কারণ নিয়ে গবেষণা না করা: আপনি সবকাজে ব্যর্থ হবেন তা কিন্তু সঠিক না। আপনি ব্যর্থ হতে পারেন কিন্তু কি কি কারণে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন তা চিহিৃত করে তার সমাধান করবেন। পরবর্তী প্রজেক্টে যেন আগের প্রজেক্টের ভুলগুলো না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৮. প্রোডাক্টিভিটি না থাকা: আপনি হয়ত সারাদিন অনলাইনে সময় কাটান কিন্তু দিন শেষে দেখেন কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। আপনি নিজেকে নির্দিষ্ট কোন কাজে ফোকাস রাখতে ব্যর্থ হন, হারিয়ে যান ফেইসবুক, মুভি দেখা বা অন্য কোন নন প্রোডাক্টিভ কাজে।
২. গবেষণায় লেগে থাকা: এই স্তরে অনেকেই আটকে থাকেন। দেখা গেছে অনলাইনে এফিলিয়েট নিয়ে কিছুদিন কাজ করার গবেষণা করেন কিন্তু বাস্তবে কাজ শুরু করেন না যার কারণে অনেকেই ব্যর্থ হন। আবার দেখা গেছে কাজ শুরু করার জন্য আজকে-কালকে শুরু করবে ভেবে আর কাজ শুরু হয় না।
৩. নিজেকে সব বিষয়ে Expert হতে হবে: সবকিছুই নিজের জানতে হবে এমন ধারণা পোষণ করা। আপনি সব বিষয়ে Expert হবেন এটা চিন্তা করা ঠিক না। আপনার যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা নেই সে বিষয়ে আপনি expert আউটসোর্স করতে পারেন। নিজেকে সব বিষয়ে Expert হতে হবে এটা ভুল ধারণা।
৪. প্রজেক্ট সম্পর্কে পরিপূর্ণ গাইড লাইন ও সাথে ওয়ার্কিং প্ল্যান না থাকা : আপনি যে কাজ করবেন তার সঠিক ও সুনির্দিষ্ট গাইড-লাইন এবং রূপরেখা থাকতে হবে। আপনি কবে কি কাজ করবেন এবং কোন কাজ আউটসোর্সিং করবেন তার সঠিক গাইড লাইন থাকতে হবে। আপনার প্রজেক্ট শুরু করতে কত খরচ হবে এবং কত দিন লাগবে আপনার ইনকামে যেতে সে বিষয়ে পরিপূর্ণ ধারণা থাকা।
৫. সফল ফ্রিল্যান্সার থেকে সাপোর্ট না নেয়া: আপনি একজন ভাল মেন্টর থেকে আপনার গাইড লাইন নিতে পারেন। আপনি যে কোন প্রজেক্ট শুরু করার আগে মেন্টর এর সাথে আলাপ করে নিবেন এবং প্রজেক্টের ফলোআপ নিতে পারেন।
৬. বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন: আপনার প্ল্যানিং প্রতিনিয়ত পরিবর্তন করছেন। দেখা গেছে যে, একটি নির্দিষ্ট ম্যাথডে কাজ করে আপনার সফলতা আসার আগেই আপনি নতুন পদ্ধতিতে কাজ শুরু করলেন। সব কাজই অল্প অল্প করে চেষ্টা করে দেখা এবং বারবার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা একটি বড় সমস্যা।
৭. প্রজেক্ট ব্যর্থ হলে ব্যর্থতার কারণ নিয়ে গবেষণা না করা: আপনি সবকাজে ব্যর্থ হবেন তা কিন্তু সঠিক না। আপনি ব্যর্থ হতে পারেন কিন্তু কি কি কারণে আপনি ব্যর্থ হয়েছেন তা চিহিৃত করে তার সমাধান করবেন। পরবর্তী প্রজেক্টে যেন আগের প্রজেক্টের ভুলগুলো না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
৮. প্রোডাক্টিভিটি না থাকা: আপনি হয়ত সারাদিন অনলাইনে সময় কাটান কিন্তু দিন শেষে দেখেন কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। আপনি নিজেকে নির্দিষ্ট কোন কাজে ফোকাস রাখতে ব্যর্থ হন, হারিয়ে যান ফেইসবুক, মুভি দেখা বা অন্য কোন নন প্রোডাক্টিভ কাজে।
0 comments:
Post a Comment