চলন্ত গাড়ি হ্যাক
ইন্টারনেট
সংযোগ সুবিধার চলন্ত গাড়ি হ্যাক করে দূর থেকে তার নিয়ন্ত্রণ নেওয়া সম্ভব।
দুজন সাইবার নিরাপত্তা গবেষক সম্প্রতি তা করে দেখিয়েছেন। চালু অবস্থায়
ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহার করে গাড়ির ইঞ্জিন বন্ধ করে দেওয়ার নিয়ন্ত্রিত এই
পরীক্ষা সফল হওয়ায়, ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ির নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে
প্রশ্ন উঠছে। খবর বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট উইয়ার্ড ডটকমের এক প্রতিবেদকের গাড়ি হাইওয়েতে চলা অবস্থায় তা পরীক্ষামূলকভাবে হ্যাক করে দেখান যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক হ্যাকার শার্লি মিলার ও আইওঅ্যাকটিভ নামের সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের গবেষক ক্রিস ভ্যালাসেক। তাঁরা ফিয়াট ক্রিসলার টেলিমেটিকস সিস্টেম ইউকানেক্ট ফিচারটি ব্যবহার করে এ পরীক্ষা চালান। পরীক্ষার সময় গাড়ির চেরোকি রেডিও সিস্টেমটি চালু করেন এবং গাড়ির অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় ফিচার সক্রিয় করার আগে তারা এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেমের হার্ডওয়্যার কোড রিরাইট করেন। এর মাধ্যমে গাড়ির স্টিয়ারিং, ব্রেক ও ইঞ্জিনের অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কে কমান্ড পাঠান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে মিলনার বলেন, ‘হ্যাক হওয়ার ঝুঁকিতে লাখো গাড়ি এই মুহূর্তে রাস্তায় চলাচল করছে।’
ইতালির গাড়ি নির্মাতা ফিয়াট ক্রিসলার জানিয়েছে, তাদের গাড়িতে যে বাগ বা সফটওয়্যার ত্রুটি ধরা পড়েছে তার জন্য নিরাপত্তা প্যাঁচ উন্মুক্ত করেছে। কোম্পানির ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে তা হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে।
ফিয়াট কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেটের মতো উন্নত নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গাড়ির সফটওয়্যারও হালনাগাদ করা প্রয়োজন। এতে গাড়ির সিস্টেমে অনাকাঙ্ক্ষিত হ্যাকের ঝুঁকি এড়ানো যাবে।
গাড়ির নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করছেন মিলার ও ভ্যালাসেক। মিলার ও ভ্যালাসেক বলেন, গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে তাঁরা ইতালির গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁরা গাড়ির জন্য নিরাপত্তা প্যাঁচ তৈরিতে কাজ করেছেন।
আগস্টে অনুষ্ঠিতব্য ডেফ কন সিকিউরিটি সম্মেলনে তাঁরা এ সংক্রান্ত নিবন্ধ উপস্থাপন করার পরিকল্পনা করেছেন। তাঁদের দাবি, গাড়ির এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেম হ্যাক করার পর সেখান থেকে গাড়ির মূল নেটওয়ার্কে হামলা করার পদ্ধতিটি জটিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে লেগে থাকলে তা হ্যাক করে ফেলা সম্ভব।
গবেষকেদের দাবি, ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ি নির্মাতাদের নিরাপদ গাড়ি তৈরিতে আরও পরিশ্রম করতে হবে এবং সফটওয়্যার হালনাগাদ রাখতে হবে।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট উইয়ার্ড ডটকমের এক প্রতিবেদকের গাড়ি হাইওয়েতে চলা অবস্থায় তা পরীক্ষামূলকভাবে হ্যাক করে দেখান যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার সাবেক হ্যাকার শার্লি মিলার ও আইওঅ্যাকটিভ নামের সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠানের গবেষক ক্রিস ভ্যালাসেক। তাঁরা ফিয়াট ক্রিসলার টেলিমেটিকস সিস্টেম ইউকানেক্ট ফিচারটি ব্যবহার করে এ পরীক্ষা চালান। পরীক্ষার সময় গাড়ির চেরোকি রেডিও সিস্টেমটি চালু করেন এবং গাড়ির অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় ফিচার সক্রিয় করার আগে তারা এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেমের হার্ডওয়্যার কোড রিরাইট করেন। এর মাধ্যমে গাড়ির স্টিয়ারিং, ব্রেক ও ইঞ্জিনের অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্কে কমান্ড পাঠান।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে মিলনার বলেন, ‘হ্যাক হওয়ার ঝুঁকিতে লাখো গাড়ি এই মুহূর্তে রাস্তায় চলাচল করছে।’
ইতালির গাড়ি নির্মাতা ফিয়াট ক্রিসলার জানিয়েছে, তাদের গাড়িতে যে বাগ বা সফটওয়্যার ত্রুটি ধরা পড়েছে তার জন্য নিরাপত্তা প্যাঁচ উন্মুক্ত করেছে। কোম্পানির ওয়েবসাইট থেকে বিনা মূল্যে তা হালনাগাদ করে নেওয়া যাবে।
ফিয়াট কর্তৃপক্ষ আরও জানিয়েছে, স্মার্টফোন কিংবা ট্যাবলেটের মতো উন্নত নিরাপত্তা ও সুরক্ষার জন্য গাড়ির সফটওয়্যারও হালনাগাদ করা প্রয়োজন। এতে গাড়ির সিস্টেমে অনাকাঙ্ক্ষিত হ্যাকের ঝুঁকি এড়ানো যাবে।
গাড়ির নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করছেন মিলার ও ভ্যালাসেক। মিলার ও ভ্যালাসেক বলেন, গত বছরের অক্টোবর মাস থেকে তাঁরা ইতালির গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে কাজ করছেন। তাঁরা গাড়ির জন্য নিরাপত্তা প্যাঁচ তৈরিতে কাজ করেছেন।
আগস্টে অনুষ্ঠিতব্য ডেফ কন সিকিউরিটি সম্মেলনে তাঁরা এ সংক্রান্ত নিবন্ধ উপস্থাপন করার পরিকল্পনা করেছেন। তাঁদের দাবি, গাড়ির এন্টারটেইনমেন্ট সিস্টেম হ্যাক করার পর সেখান থেকে গাড়ির মূল নেটওয়ার্কে হামলা করার পদ্ধতিটি জটিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে লেগে থাকলে তা হ্যাক করে ফেলা সম্ভব।
গবেষকেদের দাবি, ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ি নির্মাতাদের নিরাপদ গাড়ি তৈরিতে আরও পরিশ্রম করতে হবে এবং সফটওয়্যার হালনাগাদ রাখতে হবে।
0 comments:
Post a Comment