বর্তমান আমাদের দেশে এখন অনেকেই ডেস্কটপের পরিবর্তে ল্যাপটপ
ব্যবহার করছে। যদিও প্রোফেশনাল কাজের জন্য ডেস্কটপই উপযুক্ত। আমি মনে করি
যারা শখের বশে বা সাধারন আকজের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করেন, তাদের ল্যাপটপ
কেনাই ভাল। ল্যাপটপ সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে- নেটবুক, নোটবুক।
ল্যাপটপ টিপস
♦ চার্জ দিয়ে ল্যাপটপ চালানো লাগলেও কমপক্ষে মাসে একদিন চার্জ ছাড়া চালাতে হবে, তাতে ব্যাটারি সবগুলো সেল ব্যবহার হয় ফলে ব্যাটারিশক্তি।
♦ চার্জ ছাড়া ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
♦ মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন।
♦ ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এখানে একটি কথা বলে রাখি, যেকোন এন্টিভাইরাসের ট্রেয়াইল ভার্সন ব্যবহার করবেন না।
♦ দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন।
♦ হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
♦ এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন ও সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ রাখুন, কোন আবস্থায় ল্যাপটপ সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
♦ শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
♦ ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন। কারন এতে বেশী চার্জ যায়।
♦ হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
♦ কাজ শেষে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
♦ মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimi“er, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram নিয়মমাফিক নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
♦ আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦ ল্যাপটপ এর উপর ময়লা পরলে তা পরিষ্কার করা যেই কাজটা আমরা অনেকেই করি না। আর অবশ্যই সঠিক পরিস্কারক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত।
♦ ল্যাপটপের কি বোর্ড ও মাউস এর পরিবর্তে এক্সটারনাল কি বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করা। এতে করে ল্যাপটপের কিবোর্ড এবং মাউস প্যাড ভাল থাকবে দীর্ঘ দিন।
♦ ল্যাপটপে বেশি গ্রাফিক্সের গেমস না খেলা, এতে করে ল্যাপটপ খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায় যা ভেতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য ক্ষতিকারক।
♦ ল্যাপটপে যথা সম্ভব ছোট সাইজের সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
♦ ল্যাপটপ য়থা সম্ভব কম সময়ের জন্য চালানো উচিৎ।
♦ সরাসরি তাপ থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা উচিত।
♦ ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের ওপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
♦ ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমন : ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।
♦ ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।
♦ ঘরে বা বাইরে বিদ্যুত্ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত্ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাৎ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
♦ ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উত্পন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
♦ ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত।
ল্যাপটপ টিপস
♦ চার্জ দিয়ে ল্যাপটপ চালানো লাগলেও কমপক্ষে মাসে একদিন চার্জ ছাড়া চালাতে হবে, তাতে ব্যাটারি সবগুলো সেল ব্যবহার হয় ফলে ব্যাটারিশক্তি।
♦ চার্জ ছাড়া ল্যাপটপ চালানোর সময় স্ক্রিনের ব্রাইটনেস কমিয়ে দিন।
♦ মাঝে মাঝে ব্যাটারির কানেক্টর লাইন পরিষ্কার করুন।
♦ ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। এখানে একটি কথা বলে রাখি, যেকোন এন্টিভাইরাসের ট্রেয়াইল ভার্সন ব্যবহার করবেন না।
♦ দরকারি ছাড়া অন্য উইন্ডোগুলো মিনিমাইজ করে রাখুন।
♦ হার্ডডিস্ক থেকে মুভি-গান প্লে করুন, কারণ সিডি/ডিভিডি র্যাম অনেক বেশি পাওয়ার নেয়।
♦ এয়ার ভেন্টের পথ খোলা রাখুন ও সহজে বাতাস চলাচল করে এমনভাবে ল্যাপটপ রাখুন, কোন আবস্থায় ল্যাপটপ সরাসরি সূর্যের আলোতে রাখবেন না।
♦ শাট ডাউনের পরিবর্তে হাইবারনেট অপশন ইউজ করুন।
♦ ব্লু-টুথ ও ওয়াই-ফাই কানেকশন বন্ধ রাখুন। কারন এতে বেশী চার্জ যায়।
♦ হার্ডডিস্ক ও সিপিইউ-এর মেইনটেন্যান্সে কোনো কাজ করবেন না।
♦ কাজ শেষে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করুন।
♦ মাঝে মাঝে মেমোরি ক্লিনের জন্য Ram Cleaner, Ram Optimi“er, Mem Monster, Free Up Ram, Super Ram নিয়মমাফিক নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করুন।
♦ আপাতত দরকার নেই এমন প্রোগ্রাম আনইনস্টল করুন।
♦ ল্যাপটপ এর উপর ময়লা পরলে তা পরিষ্কার করা যেই কাজটা আমরা অনেকেই করি না। আর অবশ্যই সঠিক পরিস্কারক দ্রব্য ব্যবহার করা উচিত।
♦ ল্যাপটপের কি বোর্ড ও মাউস এর পরিবর্তে এক্সটারনাল কি বোর্ড ও মাউস ব্যবহার করা। এতে করে ল্যাপটপের কিবোর্ড এবং মাউস প্যাড ভাল থাকবে দীর্ঘ দিন।
♦ ল্যাপটপে বেশি গ্রাফিক্সের গেমস না খেলা, এতে করে ল্যাপটপ খুবই উত্তপ্ত হয়ে যায় যা ভেতরের অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য ক্ষতিকারক।
♦ ল্যাপটপে যথা সম্ভব ছোট সাইজের সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত।
♦ ল্যাপটপ য়থা সম্ভব কম সময়ের জন্য চালানো উচিৎ।
♦ সরাসরি তাপ থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখা উচিত।
♦ ল্যাপটপ বেশিক্ষণ কোলের ওপর রেখে ব্যবহার করা উচিত নয়। কিছুদিন আগে একদল গবেষক ল্যাপটপ ব্যবহারকারীর মাঝে এক জরিপ চালিয়ে দেখেছেন, যারা কোলের ওপর রেখে অনেকক্ষণ ল্যাপটপ ব্যবহার করেন তাদের প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা আছে।
♦ ল্যাপটপে বিল্ট-ইন কিছু ডিভাইস আছে যেমন : ব্লু-টুথ, ওয়াই-ফাই, ইনফ্রারেড ইত্যাদি। প্রয়োজন না থাকলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় এসব ডিভাইস বন্ধ করে রাখুন। এতে ব্যাটারির শক্তি খরচ কম হবে।
♦ ল্যাপটপে গেম খেলা বা কোনো কিছু টাইপ করার জন্য এক্সটার্নাল কি-বোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করুন। কারণ, এসব ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহারে ল্যাপটপের টাচ প্যাড এবং কি-বোর্ডের আয়ু কমে যেতে পারে।
♦ ঘরে বা বাইরে বিদ্যুত্ ব্যবহারের সুবিধা আছে এমন স্থানে সরাসরি বিদ্যুত্ ব্যবহারের মাধ্যমে ল্যাপটপ চালান। ল্যাপটপের ব্যাটারির একটি নির্দিষ্ট আয়ু আছে। একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ হওয়ার পর এই ব্যাটারিটি নষ্ট অর্থাৎ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যায়।
♦ ল্যাপটপের এয়ার ভেন্টটি নিয়মিত পরিষ্কার করুন। কারণ এয়ার ভেন্ট বন্ধ হয়ে গেলে প্রচুর তাপ উত্পন্ন হবে, যা ল্যাপটপের জন্য ক্ষতিকর। খাবার ও পানীয় থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। না হলে অসাবধানতাবশত ল্যাপটপের ওপর পানি পড়ে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
♦ ল্যাপটপ ডেস্কটপের মতো একটানা ব্যবহার করা ঠিক নয়। বেশ কয়েক ঘণ্টা ব্যবহার করার পর ল্যাপটপ কিছু সময় বন্ধ রাখা উচিত।
0 comments:
Post a Comment