ফেসবুকে পরিচয় হওয়া একটি মেয়ে এবং তার এক ছেলেবন্ধুর মধ্যে চ্যাট:
ছেলে: কী রে, কেমন আছিস? কত দিন পর তোকে আজ অনলাইনে পেলাম।
মেয়ে: আমি আছি কোনো রকম। তোর কী অবস্থা?
ছেলে: মোটামুটি আছি। অই, তোর মোবাইলনাম্বারটা দে না।
কথা বলতে ইচ্ছা করে।
মেয়ে: (অফলাইন...)
কিছুক্ষণ পর।
মেয়ে: (অনলাইন...)
ছেলে: কী রে? ফোন নাম্বার চাইলাম আর দৌড়দিলি?
মেয়ে: আরে নাহ। বিদ্যুৎ চলেগিয়েছিল। তাই আমিও অফলাইন হয়ে গিয়েছি।
ছেলে: ওহ! তাই বল।
মেয়ে: বিদ্যুৎ ছাড়া আমার এক দিনও চলে না।
ছেলে: এটা বাংলাদেশ। চলতে হয়।
মেয়ে: আমার চলে না। বিদ্যুৎকে খুব ভালোবাসি আমি।
ছেলে: বাহ! তোর আর আমার মধ্যে কত মিল! আমিও ভালোবাসি।
মেয়ে: কী! বিদ্যুৎ আমার বয়ফ্রেন্ড, ম্যান!
ছেলে: (অফলাইন...):-P
২০-২৫ জন বন্ধু এক সাথে বসেআড্ডা দিচ্ছিল।।
সেই সাথে চলছিলো হাল্কা পাতলা পার্টি।।
এর মাঝে একটা মোবাইলে হটাত ফোন আসলো।।
ফোন রিসিভ করার পরের কথোপকথনঃ
!!বন্ধুঃ হ্যালো
??,,,ঐ পাশ থেকে সেই ব্যক্তির বউঃ জান আমি মার্কেটে আসছি।। একটা গয়না সেট খুব পছন্দ হয়েছে।। দাম বেশি না মাত্র ১০০০০০ টাকা।। প্লিজ আমি কি সেটটা কিনতে পারি
!!!!বন্ধুঃ অবশ্যই কিনে ফেলো
!!!!,)বউ (আবারো: আর শোনো একটা শাড়ি পছন্দহয়েছে ২০০০০ টাকা দাম।। তুমি অনুমতি দিলে কিনে ফেলি
!!,বন্ধুঃ আরে তোমার ইচ্ছে হলে একটা কেন কয়েকটা কিনে ফেলো
!!)বন্ধুর বউ (অনেক খুশি হয়ে: তোমার ক্রেডিট কার্ডটা আমার কাছে।। আমি সেটা থেকে বিল দিয়ে দিচ্ছি
!!বন্ধুঃ কোনো সমস্যা নেই
!!!!বন্ধুর বউঃ আমার লক্ষি জান আই লাভ ইউ
!!বন্ধুঃ হমম
??”???,,ফোন রাখার পর তার আসে পাশের সব বন্ধুরা বলল “শালা তুই পাগল হয়ে গেসিস নাকি মাতাল হয়ে গেসিস নাকি আমাদের বোঝাতে চাস যে তুই তোর বউক েকত ভালোবাসিস ? কোনটা
!বন্ধু বললঃ “আরে এই গুলোর কিছুই না আগেবল এই মোবাইলটা কার ??!
স্যার : বলতো কোন পাখিরডানা আছে কিন্তু উড়তে পারেনা?
বল্টু : মরা পাখি স্যার !
স্যার : বুঝেছি পড়াশুনা করিসনি ;
কালকে তোর বাবাকে ডেকে আনবি
বল্টু : আমার বাবা কিন্তু একজন গভর্নমেন্ট
স্যার : (নরম হয়ে) আচ্ছা, উনার
নাম কি ?
বল্টু : বাটার রেড গভর্নমেন্ট..
স্যার : মানে ? বল্টু : বাটার মানে মাখন, রেড মানে লাল
আর গভর্নমেন্ট মানে সরকার।
আমারবাবার নাম মাখন লাল সরকার
স্যার : তোর মায়ের নাম কি?
বল্টু : স্টার মাইন্ড ওয়াইফ..
স্যার : মানে ?
বল্টু : স্টার মানে তারা, মাইন্ডমানে মন আর ওয়াইফ মানে বিবি ;
আমার মায়ের নাম তারামন বিবি...
স্যার : তোর দাদার নাম কি?
বল্টু : ফাদার বাস.
.স্যার : মানে ?
বল্টু : ফাদার মানে আব্বা আর বাস মানে বাস; আমার দাদার নাম আব্বাস.
স্যার:এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত?
বল্টু: স্যার,চুল!
স্যার:কিভাবে?
বল্টু: মাথায় থাকলে বলি চুল, চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠুটের উপরে থাকলে গোফ, গালে থাকলে দাড়ি, বুকে থাকলে লোম আর...
স্যার: আর নিচে নামিস না!!!!!!!
“এক আমেরিকানের সাথে বল্টুর কথা হচ্ছে। ঐ ব্যাটা বাঙ্গালীদের নানা ভাবে ব্যাঙ্গ করছে !
“আরে আমাদের সমান প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে তোমাদের বাঙ্গালীদের হাজার বছর লাগবে!”
কথা শুইনা তো বল্টুর মেজাজ পুরাই হট!
হঠাত্ বল্টু বিচিত্র ভঙ্গিতে ঠোঁট নাড়তে শুরু করল ! কিন্তু কোন আওয়াজ নেই! যেন আমেরিকানের কথা শুনে বল্টু বাকরুদ্ধ হয়ে গেছে!
অবাক আমেরিকান বল্টুকে বলে “কি করছ তুমি? ! ! !”
“ব্লুটুথ দিয়া তোমার প্রেমিকাকে কিস করতাছি! ! !!” :p
মেয়ের বাবার কাছে পাত্র হিসাবে ছেলেটি গিয়েছে সাক্ষাতকার দিতে।
মেয়ের বাবা : সিগারেট খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : মদ খাও
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা : বার,নাইট ক্লাবে যাওয়ার অভ্যেস আছে?
ছেলে:হ্যাঁ।
মেয়ের বাবা :সবই তো দেখছি negative. positive কিছু নাই??
ছেলে:হ্যাঁ। তাও আছে।
মেয়ের বাবা : কি সেটা?
ছেলে: আজ্ঞে HIV মানে HIV positive
শিক্ষক: "নির্লজ্জ! ফেল করেছ, লজ্জা করে না তোমার? তোমার বয়সে বিল গেটস্ ক্লাসে ফার্স্ট হত!"
ছাত্র:-- "স্যার, বেশি চিল্লাইয়েন না। আপনের বয়সে হিটলার আত্মহত্যা করেছিল।"
শিক্ষক : বল তো সূর্য পশ্চিম
দিকে ওঠে না কেন?
ছাত্র : আমি পরীক্ষায় পাস করি না বলে।
শিক্ষক: কেন?
ছাত্র: কারণ, আম্মু বলেছেন আমি যেদিন পাস করব, সেদিন নাকি সূর্য পশ্চিম দিকে উঠবে। তিন বছর ধরে আমি ফেল করে একই ক্লাসে আছি। তাই সূর্যও পশ্চিম দিক ওঠে না
স্বামীর মৃত্যুর কয়দিন পরেই এক
মহিলা তার দেবরকে বিয়ে করে ফেললেন। তার বান্ধবীদের অনেকেই ব্যাপারটা মনঃক্ষুন্ন হল।
একদিন মহিলার বাড়িতে বাড়িতে এসে তার বান্ধবীরা লক্ষ করল, শোবার ঘরের
দেওয়ালে তার মৃত স্বামীর বিশালএকটা ছবি টানানো।
সবাই খুব খুশি হল ছবি দেখে। এদের
মধ্যে একজন ছিল নতুন।সে মহিলার স্বামীকে চিনত না।ছবি দেখে তাই
জানতে চাইল,
ছবিটা কার?
.
.মহিলা বললেন, "আমার
ভাশুরের। কয়েকদিন
আগে মারা গেছেন!
জনসংখ্যার বিস্ফোরণ বিষয়ে পড়াতে গিয়ে এক শিক্ষক বললেনঃ ‘আমাদের দেশে প্রতি ১০ সেকেন্ডে একজন মহিলা একটি করে শিশুর জন্ম দেন!!’
এটা শুনে পিছনের বেঞ্চের এক ছাত্র চিত্কার করে বলে উঠলোঃ ‘জলদি চলেন স্যার, ঐ মহিলাকে খুঁজে বের করে এক্ষুনি থামাতে হবে! নাইলে এই দেশ; শামসু, আবুল, ইভা রহমান, মাহফুজুর রহমানদের দিয়া ভইরা যাইবো
0 comments:
Post a Comment